- কোমল পানীয় পান এড়িয়ে চলুনকারণ এতে প্রচুর পরিমাণে শর্করা থাকে।
- চা এবং কফির মতো কোনো উদ্দীপকব্যবহার করবেন না কারণ এগুলো ডিহাইড্রেশন এবং চরম তৃষ্ণা সৃষ্টি করে।
- রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়াতে শরীরকে শক্তি এবং খনিজ সরবরাহ করতে মধু এবংলবণ ছাড়া বাদাম খান।
- প্রতি ১৫ থেকে ২০ মিনিটে আপনার ১কাপ পানি পান করা উচিত।
- পানির অন্যান্য উত্স রয়েছে:আপনি তরল খাবার এবং পানীয় যেমন স্যুপ, দুধ, চা, কফি, সোডা, পানীয় পানি এবং জুস এর মাধ্যমেও পানি পেতে পারেন।
ভ্রমণের আগে আপনারডাক্তারের সাথে পরামর্শ করা উচিত। হজের সময় যে খাদ্যাভ্যাস অনুসরণ করতে হবে তাজানতে একজন পুষ্টিবিদের পরামর্শ নেওয়াও বাঞ্ছনীয়।